নিমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিম একটি বহুবর্ষজীবী ও চিরহরিৎ গাছ। নিম
গাছের পাতা, ফল, বাকল, নিমের তেলে,বীজ
- এক কথায় নিমের সব অংশ ব্যবহার করা যায়।
বিশ্বব্যাপী নিম গাছ, গাছের পাতা, শিকড়, নিম ফল
.এবং ছাল ওষুধের কাঁচামাল হিসাবে পরিচিত। কারেন্ট
.নিম এর জীবাণুনাশক হিসাবে বিশ্বে অত্যন্ত মূল্যবান
ব্যবহারের জন্য।
ছত্রাকনাশক হিসাবে নিম, ব্যাকটেরিয়ানাশক হিসাবে
ভাইরাস প্রতিরোধক হিসেবে, পোকামাকড় প্রতিরোধক, চাগাস
.রাধে নিয়ন্ত্রণ, ম্যালেরিয়া নিরাময়, দাঁতের চিকিৎসা
ব্যথা উপশম এবং জ্বর কমাতে এবং জন্ম নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার করা হয়
সমাপ্ত.
নিমের ব্যবহারঃ-
১. বুকের ভিতর কফ জমে থাকলে ৩০ফোঁটা নিম
পাতার রস গরম পানিতে মিশিয়ে ৩ থেকে ৪ বার
খেলে বুকের ব্যথা কমে। গর্ভবতী, শিশু এবং বৃদ্ধ
এই ওষুধের জন্য নিষিদ্ধ।
২. ছয় শিশুর পেটে কৃমি হলে ৫০ গ্রাম নিম গাছ
শিকড়ের ছালের গুঁড়া, সামান্য গরম পানিতে মিশিয়ে নিন
দিনে ৩ বার খেলে উপকার পাওয়া যায়।
৩. নিম পাতা হালকাভাবে মাথার ত্বকে লাগান এবং ঘণ্টার পর ঘণ্টা ঘষুন
কিছুক্ষণ পর উকুন ঘাতক হিসেবে মাথা ধুয়ে ফেলুন
কাজ করবে.
৪. নিম পাতা এবং গ্যাসেল জল দিয়ে সিদ্ধ করুন
খাসপাচার চলে যায়। .পাতা বা ফুলের উপর
কয়েকদিন পর চুলকানি ভালো হয়ে যায়।
৫. পোকাকে কামড় দিলে বা হুল ফোটালে নিম
মূলের ছাল বা পাতা ক্ষতস্থানে লাগালে ব্যথা হয়
উপশম হয়।
৬. নিম পাতা বা ছাল বা ছালের গুঁড়া দিয়ে
নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করলে দাঁত মজবুতরো ও রোগমুক্ত হবে.
৭.নিম গাছের পাতা ভালো ভাবে ভেটে/পিসিয়ে সাথে খানিকটা মধু দিয়ে প্রতি দিন মুখে দিলে মুখের ব্রণ দূর হয়।
Sundur
উত্তরমুছুন