স্বাস্থ্য বিষয়ক পর্বঃ-১
নিয়ন্ত্রণ শারীরিক অনুশীলন বা ব্যায়াম করুন:
উল্টোদিন অক্লান্ত পরিশ্রমের পর আবার ব্যায়াম করুন? আপনি কি করেছেন, যে আপনি এই আরও বেশি ভাবাচ্ছেন! কিন্তু তা না। ফলাফল উল্টো ফলাফল পাবেন। .ব্যায়াম ভালো আপনাকে আরও বেশি তরতাজা করে তুলবে, মনকে প্রফুল্ল রাখাবে, আপনি ক্লদিনের হারিয়ে শক্তি ফিরিয়ে আনবেন। এমনকি দূর করে দেয় খারাপ ভাবনা! বিশ্বাস যদি না হয় তাহলে আজ থেকে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন এর সুফল।
নিয়মিত কার্যক্ষমতা বাড়াতেঃ
আমরা এখন সাধারণ লেখালেখির সব মানুষের কাজ করে অভস্ত হয়ে নিজে। কিন্তু এক বিশেষ যে, সব কার্যকরী হয়, কোন কিছু মনে করতে হলে তা ধরা পড়ে মনে চেষ্টা করতে চেষ্টা করা..এর মাধমে আপনার আরো বেশি সজাগ বলে জানা যায়। মনে করে দেখুন তো ছোটবেলায় আমরা কিন্তু পড়ুন মুখস্থ কর! এখন যা কিছু শিখবেন, সব সময় কম্পিউটারে টাইপ না করতে মনে রাখতে তা কলমে ভয় দেখুন, বেশি মনে থাকবে। .এটি এক দিকে যেমন আপনার হাতের লেখা ভালো হবে অন্য দিকে আপনাকে মনে বিশেষ সয়তা থাকবে।
সম্পর্ককে ভালো করার জন্য জটিল কম সময় কাটান:
.আপনি সবসময় একই সাথে সময় কাটানো, সব জায়গায় একই সাথে যোগদান করা, আপনি আপনার সম্পর্কে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে তা কিন্তু নয়। একটি ঘাঁটাঘাঁটি আরও বেশি করে থাকে। .এর ফলে আপনার মধ্যে হতাশা, আমার প্রতিক্রিয়া হতে পারে। অন্য দিকে আপনার আলোচনায় সমস্যা হতে পারে। সবচে ভালো হয় কিছু সময় একা, নিজেকে সময় দেবার চেষ্টা করুন।
.কমতে ডায়েট বোনেটেড বেভারেজ কার্ট বিহীন পানীয় খাবেন না:
আপনি কোকাকোমাতে ডায়েটলা পেপসি বেছে নিতে পারেন। .আরো একটি ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের গবেষণা দেখা যায়, যারা ডায়েট সোডা পান করে থাকেন তাদের কোমর ১০ বছরের ৭০ শতাংশ বেশি স্থূল থাকে, যারা ডায়েট সোডা পান না তাদের অনেক বেশি। .তাই আপনি আপনার পা ডায়েট বোনেটেডভার বা কার্টক নেটওয়ার্ক বিহীনিয়ান পান করুন, আপনি যেমন কঠিনি দূর করতে হবে আপনার কমের বিশেষ প্রযুক্তি রয়েছে।
গরম গরম গরম খান, ঠাণ্ডা নয়:
.গ্রীষ্মের একঘেঁয়ে বৈঠকে আপনি থাকতে পারেন, গরম না শীতল কাপফি বা ঠাণ্ডা এক মগ কফি না? অবশ্যই ঠাণ্ডা কফি বা চা! আপনি সাধারণ এই ভুল করে থাকেন! আপনি জানেন কি ঘাঁটাঘাঁটি করা সম্ভব না অনেক বেশি হয়। .গবেষণায় যায় যে, গরমের সময় গরম দেখা খাবার আপনাকে তৈরি করতে হবে। কারণ, গরমের গান কবিতার মধ্য দিয়ে ঘামেরে হয়, আর ঘামেও কিন্তু বিশেষ প্রয়োজন!
অ্যানারপ্লাই ড্রিংক্স নয়:
আপনি জানেন কি? .এনার এনার ড্রিংক্স কফির সাধারণভাবে ৬ গুণ ক্যাইন সমৃদ্ধি একটি পানীয়। কিন্তু এনার্জি ড্রিংক্স স্বল্প সময়ে এনার্জি তৈরি করে, যা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য আরও বেশি ক্ষতিকর হয়। .প্ল্যাঙ্কস চ্যানেলের চেয়ে নার্ভাস দেয়, আপনাকে পাল্স দেখায়। তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যাবে বলে আপনি আরও বেশি শক্তি দেয় এবং দ্রুত ঘুম পায়, গা ছেড়ে দেয়। যা বাজারের জন্য বাজারের চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়।
.ছোট কাপড় ফিট হতে বাড়ান:
ছোট কাপড় সাধারণ করে শরিরের মাংসপেশির ধরনের উপর। আপনি যখন ব্যায়াম করেন, তখন কম হয় না দেখা যায়। তাই আপনি অনায়াসেই আপনার ব্যবহারকৃত পছন্দের কাপড়গুলো পরিধান করতে পারেন। আপনি কি জানেন কেন এটা? .কারণ ব্যায়াম আপনার বাড়তি মেদ কমিয়ে থাকে। সাধারণত মেদহীন পেশি কম জায়গা নিয়ে থাকে, তার ফলে বাড় বাড় জোরকতন কাপড় পরা যায় খুব।
কম নিয়মিত হলে প্রোটিন জাতীয় খাবার বেশি খান:
.আমরা অনেক সময় দেখা যে কম বোহাইটে যায় আমরা কার্ট করতে গিয়ে এতটাই কমই ফেলি যে খুধা কিছুক্ষণ পরপর। আপনি ভাবছেন কী খাবেন? আপনার জাতীয় পার্টি, আপনি প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন ধরুন বাদ ও পনির এই কথা বলতে পারেন। .আপনি কিছু ভাবছেন যে এব্যাপারে তোকল ফ্যাট থাকে না। তবে এই জাতীয় খাবারের সময় থেকে আপনাকে অনেকক্ষণ ধরে রাখবে। প্ল্যান আপনার দ্রুত ক্ষুধার অনুভূতি কাটবে এমনকি আপনিও অনেক সময় কাটাতে পারবেন..আপনি যেমন একটি সময় বাঁচবে ও খাবারের দিকে খাবারের চাহিদা কমবে।
আপনার পরপরই বিশ্বাস করবেন না:
আপনি সাধারণভাবে বোঝার জন্য ব্রাশ অবশ্যই করেন। আপনি কিন্তু উত্তরের পরেই যে ব্রাশ করবেন তা নয়। .টুথপেস্টের মধ্যে যে রাসায়নিক তা আপনার খাদ্য সামগ্রীর সাথে বিক্রিয়ায় ক্ষতি হতে পারে। তাই আপনি রাতের অপেক্ষার জন্য অপেক্ষা করুন। এই সময়ে কয়েকটা পাচারের জন্য কিছু নেই। .পাচারি করা এক ভালো ব্যায়াম।
>মাথাব্যথা হলে কল মাছ খান। মাছের তেল মাথাব্যথা প্রতিরোধে কার্যকর। আপনার করতে পারেন আদা। প্রদাহ এবং ব্যথা নিরাময়ে তা বিশেষভাবে কার্যকর।
>জ্বর হলে আপনি ইয়োগার্ট করুন। মধুও আমাদের করতে পারেন।
.>স্ট্রোক বন্ধ চা খান। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে চাওয়া পদ্ধতি ধমনীর গাত্রে ফ্যাট জমাতে পারে না। ফলে ব্যবস্থা আসে অনেকখানি।
>অনিদ্রার সমস্যা মধু কার্যকর।
.>পেটের পিড়ায় আপনার কালা, আ। আদা মর্নিং সিকনেস এবং বমি বমিভাব দূর করে।
>ঠান্ডা জানিতে রসুন খান।
>স্তান ক্যান্সার প্রতিরোধে গমজাত খাদ্য, বাঁধাকপি কার্যকর।
>আলসের সমস্যা বাঁধাকপি বিশেষভাবে উপযোগী। .বাসস্থান খাদ্যোপাদান গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওনাল আলসার হিল সাহায্য করে।
>নানাগুণ অধিকারী মধু। অসাড়তা, গোলব্যথা, জোর চাপ, রক্তস্বল্পতা, অস্টিও পোরেসিস, মাইগ্রেনসহ শারীরিক সমস্যা মধু বিশেষভাবে।
.১) আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে প্রতিদিন ১৫ গ্রাম করে মৌরি চিবিয়ে খান। দেখতে দেখতে খুব কম সময়ে রক্ত শুদ্ধ হয়ে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হতে শুরু করছে।
.২) হাত পায়ের খোঁচা অখুন্ন্ন রাখতে হাতে পায়ে পায়ে আপেল আপেল ঘষে নিন। টার্গেট করে টার্গেট করা থেকে হাত ও পা অনেক ফর্সা দেখাবে এবং কালো দাগগুলো দূর হবে খুব সহজ।
৩) আপনার স্ট্রোক উত্তর সংগ্রহ চা খান। .বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে যে, চাওয়া পদ্ধতি আমাদের ধমনীর গাত্রে ফ্যাট জমাতে পারে না। ফলে স্ট্রোকার লোকাল আসে অনেকখানি।
৪) আপনার শরীরকে অপ্রীতিকর শুকতা থেকে মুক্তি পেতে মধু, দুধ ও বেসনের পেষ্টক লাগান। .আপনার ত্বকের বলিরেখা ও দূর হবে।
৫) আপনার ঠোটেঁ কালো ছোপ পড়লে শান্তিতে তুলো ভিজিয়ে ঠোটেঁ মুছবেন। এটা যদি দেখেন তাহলে ঠোটেঁর কালো দাগ অনেক বাধা দেবে।
.৬) রস ও দুধ একত্রিত করার জন্য কিছু সময় দিতে পারলে রোদে জ্বলা ভাব অনেকাংশে সমর্থক।
৭) আমাদের সকলের পরিচিত মধু পরিবহন অধিকারী। .আমাদের শারীরিক সমস্যা, গলাব্যথা, রক্তস্বল্পতা, অস্টিও পোসিস, চাপ, মাইগ্রেনসাড় সহ শারীরিক সমস্যা মধু বিশেষভাবে কার্যকর।
৮) আপনার কনুইতে কালো ছাপ দূর করতে এখন আপনার কাছ থেকে লেবুর খোসায় টিনি ভালো করে ঘষে নিন। .এটা কিছু দিন দিন জিনিষ ২ সপ্তাহ। আপনার কনুই দাগলিতে গিয়ে কনুই নরম হবে।
৯) মুখ আমাদের রাজনীতি করে। এই সুন্দর মুখ যদি পরিপূর্ণ হয় তাহলে আপনার নষ্ট হয়ে যায়। আপনি মনে মনে রসুনের বিষয়ে ঘষে নিন ব্র্যান্ডের উপর। .আপনার মুখ থেকে ব্রণ হারিয়ে যাবে।
১০) আপনার শরীরে লিগটেশন বা কালো দাগ থেকে চিরতরে মুহুর্তে পেতে আলু, লে ও শসার রসের সাথে এক মিশ্রিত করে আধ চামপ্লিসারিন যে অংশে অংশে দাগ প্রতীকের ত্বকে লাগান। .খুব ভালো ফলাফল পাবেন।
১১) যদি মাথাব্যাথা সমস্যা প্রবল রেকশন ধারণ করে তাহলে এই দূর করতে সক্ষম গণক মাছ। কানা মাছের তেল মাথাব্যথা থেকে বিশেষ কার্যকরী ভুমিকা পালন করে। আরও বেশি করে থাকতে পারেন আদা। .কেননা আদা প্রদাহ এবং ব্যথা নিরাময়ে বিশেষভাবে কার্যকর।
১২) আপনার চুল পড়া বন্ধ করতে পড়তে আমরা, শিকাই যুক্ত তেল লাগাতে পারেন। আর পায়ের গোড়ালি বেশি ফাটালে পেঁয়াজ বেটে প্রলেপ দিন ফাটা জায়গায়। একটা সময় গোড়ালি ফাটা বন্ধ হয়ে যাবে।
.১৩) সাধারণ তৈলাক্ত ত্বকে ঘাম জমে মুখ কালো দেখায়। আপনি একটি কাজ করতে পারেন ওট মিল ও লেবুর রসের মধ্যে মিশ্রিত করে চাপিয়ে আধা ঘন্টা বা তার বেশি সময়। তারপর গরম পানিতে মুখ নিন। .আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে লাউয়ের খোসা হাতে কিছুক্ষণ ধরে। তারপর দেখবেন আর হাত ঘামবে না।
.১৪) আপনার পিঠের অনেক পুরানো কালো শপ ক্রয়েন্ট ময়দা ও দুধ এক সঙ্গে সক্রিয় পিঠে মিনিট মিনিট ধরে ঘষবেন, সপ্তাহ ২ সপ্তাহ এটা করতে পারেন। এই যোগটি ব্যবহার করতে পিঠের ছোপ পাওয়া যায়।
.১৫) আপনার বিকল্প যদি বাদামী দাগ থাকে তাহলে বাদামী দাগ উঠতে পাকাঁ পাকান কিছুক্ষণ সমুহের দিন, পরে মুখের ভুল ফেলুন।